মালয়েশিয়ায় উচ্চশিক্ষার আবেদনের জন্য বাংলাদেশী শিক্ষার্থী হিসেবে যে ধাপগুলো অনুসরন করবেন
by Virtunus Abroad Study Tips
Education
Published: 2 years ago
|Updated: 2 years ago
এশিয়ার অন্যতম ভ্রমনকেন্দ্র এবং শিক্ষার জন্য বর্তমানে জনপ্রিয় দেশ মালয়েশিয়া। উচ্চশিক্ষার জন্য বাংলাদেশি অনেক শিক্ষার্থীই এখন মালয়েশিয়ায় যাবার জন্য আগ্রহী হচ্ছেন।
ইউরোপ বা আমেরিকার দেশ সমূহ থেকে তুলনামূলক কম খরচে এবং সহজে যাবার উপায় থাকায় মালয়েশিয়ায় আমাদের দেশের শিক্ষার্থীদের কাছে ধীরে ধীরে তালিকার উপরের দিকে উঠে আসছে।
মালয়েশিয়ায় উচ্চশিক্ষার আবেদনের জন্য বাংলাদেশী শিক্ষার্থী হিসেবে সাধারন যে ধাপগুলো অনুসরন করতে হবে সেগুলো নিচে আলোচনা করা হলোঃ
8
Tasks
১. আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা অনুযায়ী যে বিষয়ে এবং যে প্রতিষ্ঠানে আপনি পড়তে চান সেটি নির্বাচন করুন।
এ ক্ষেত্রে নিজে থেকে এই ব্যাপারগুলো নির্বাচনে জটিলতা সৃষ্টি হলে অভিজ্ঞ কারো বা কোনো প্রতিষ্ঠানের পরামর্শ গ্রহন করুন।
Once
২. শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নির্বাচন সম্পন্ন হলে তাদের নির্ধারিত কাগজপত্র এবং এপ্লিকেশন ফি নির্দিষ্ট সময়ের ভেতর জমা দেয়ার ব্যবস্থা করুন।
Once
৩. শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে অফার লেটার পেয়ে গেলে এরপর স্টুডেন্ট ভিসার আবেদনের জন্য প্রস্তুতী গ্রহন করুন।
Once
৪. ভিসা আবেদনের জন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের উপর ভিত্তি করে অনলাইনের মাধ্যমে সরাসরি অথবা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে আবেদন করুন।
Once
৫. ক্লাশ শুরু হবার কমপক্ষে দুইমাস আগে আবেদনের এই পূর্ন প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করুন।
Once
৬. আবেদনের সময় ভিসা প্রসেসিং ফি, মেডিকেল স্ক্রিনিং ফি এবং ইমিগ্রেশন ফি সঠিক উপায়ে প্রদানের ব্যাপারে খেয়াল রাখুন।
Once
৭. ভিসা এপ্রুভাল লেটার ‘Visa Approval Letter’ (VAL) পাবার পর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের টিউশন ফি প্রদান করুন।
মালয়েশিয়ায় সাধারনত প্রথম বছরের পুরো টাকা প্রদান করার প্রয়োজন হয়। লেইগ্রাফিক ট্রান্সফার বা ডাইরেক্ট ডেবিটের মাধ্যমে এই অর্থ প্রদান করুন।
Once
৮. শুধুমাত্র শিক্ষা গ্রহনের পরিকল্পনা করেই মালয়েশিয়ায় যাবার জন্য প্রস্তুতি নিন।
বাংলাদেশি শিক্ষার্থী হিসাবে মালয়েশিয়ায় আপনি কাজ করার অনুমদন নাও পেতে পারেন। আর অনুমতি পাওয়া গেলেও সেটা আংশিক কাজের আওতায় পরায়, শিক্ষা এবং থাকা-খাওয়ার খরচ এর মাধ্যমে তোলা সম্ভব হবে না, এ ব্যাপারে ভালোভাবে জেনে তবেই আবেদন করুন।