বর্তমানে অনেকেই চুলপড়ার সমস্যায় ভুগছেন। সাধারণত বংশগত, দেহে হরমোনের পরিবর্তন, আয়রন ও আমিষের অভাব, ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, মানসিক দুশ্চিন্তা ও বিভিন্ন রোগের প্রভাবে চুল পড়তে শুরু করে।
একজন ব্যক্তির খাদ্যাভ্যাস, ঘুমের রুটিন, দৈনন্দিন জীবননকশার উপরও চুল বাড়া কিংবা কমার বিষয়টি নির্ভর করে। যারা দূষণ সংক্রান্ত কোনো কাজের সাথে জড়িত তাদের ক্ষেত্রেও চুল পড়ার মাত্রা বেশি। এছাড়া আমাদের দেশে বিশেষত মেয়েরা রক্তশূন্যতায় ভুগে, যা চুল পড়ার অন্যতম কারণ।
এলোভেরার (Aloe Vera) জেলের সাথে নারকেল তেল মিশিয়ে মাথার ত্বকে লাগান। এরপর কয়েকঘন্টা পর হালকা গরম পানি দিয়ে মাথাটা ভালো করে ধুয়ে ফেলুন।
10
Tasks
১। নিয়মিত চুল মাসাজ করুন। এর জন্য ১ টেবিল চামচ ভিটামিন ই অয়েল নিয়ে মাথায় মাসাজ করুন। এর সাথে চায়ের নির্যাস যোগ করে মিশ্রণ বানিয়েও চুলে ব্যবহার করতে পারেন।
Daily 1x
২। রোজমেরি ল্যাভেন্ডারের তেল ব্যবহার করুন।
Daily 1x
৩। এলোভেরার (Aloe Vera) জেলের সাথে নারকেল তেল মিশিয়ে মাথার ত্বকে লাগান। এরপর কয়েকঘন্টা পর হালকা গরম পানি দিয়ে মাথাটা ভালো করে ধুয়ে ফেলুন।
Weekly 3x
৪। ঘরোয়া রেমিডিঃ প্রথমে ১ বাটি সরিষার তেল নিন। এরপর একটি মধ্যম সাইজের পেঁয়াজ নিন। সরিষার তেল গরম করে সেখানে পেঁয়াজ কুচি করে কেটে দিয়ে দিবেন। পেঁয়াজগুলো হালকা বাদামি হয়ে এলে তাতে ১ চা চামচ কালোজিরা দিবেন। পেঁয়াজগুলো কিছুটা লালচে হয়ে এলে এটাকে নামিয়ে ঠাণ্ডা হওয়ার জন্য রেখে দিন। অতঃপর ছাকুনি অথবা পরিষ্কার কাপড় দিয়ে তেলটাকে ছেঁকে নিয়ে একটি কৌটোয় জমা করে রাখুন। সপ্তাহে অন্তত ৩ দিন এটি ব্যবহার করবেন।
Weekly 3x
৫। অল্প পরিমাণ মেথি বীজ নিয়ে একগ্লাস পানিতে ভিজিয়ে রাখুন অন্তত একরাতের জন্য। পরের দিন বীজগুলো বেটে একটা পেস্ট তৈরি করুন। তারপর সেই পেস্টটা মাথায় লাগিয়ে ৪০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।
Daily 1x
৬। চুলে নিয়মিত নারকেল তেল ব্যবহার করুন।
Daily 1x
৭। প্রয়োজনমত কন্ডিশনার ব্যবহার করুন।
Weekly 2x
৮। সব সময় মাথায় হালকা কুসুম গরম পানি ব্যবহার করুন। বেশি গরম পানি মাথার তালুর বিভিন্ন ক্ষতিসাধন করে।
Daily 1x
৯। খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনুন। জাঙ্কফুড এড়িয়ে চলুন।
Daily 1x
১০। কোনো ধরনের গরম বাতাস বা হিট চুলে নিবেন না। কারন এটি চুলের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর।