যেভাবে কিটো ডায়েট জানার মাধ্যমে স্বাস্থ্যকর লাইফস্টাইল গড়ে তুলতে পারবেন
by Dr Jahangir Kabir's Tips
Health
Published: 3 years ago
|Updated: 2 years ago
কিটো এক ধরনের ফিজিওলজিক্যাল প্রসেস। শরীরে জমে থাকা ফ্যাট বার্ন করার এই পদ্ধতিকেই কিটোজেনিক ডায়েট বলা হয়।
কিটো ডায়েট মূলত দু'ধরনের হয়ে থাকে। হেলদি কিটো এবং ডার্টি বা আন-হেলদি কিটো।
যে ফ্যাট বার্ন করে চলাকে কিটো বলে, সেই ফ্যাটের উৎস যদি খারাপ হয় তাহলে সেটি আন-হেলদি কিটোর মধ্যে পড়বে। প্রোটিন গ্রহণের উপর নির্ভর করে কিটোর ধরন শনাক্ত করা যায়।
11
Tasks
১. আপনার দৈনিক খাদ্য তালিকায় ৭০ শতাংশ স্বাস্থ্যকর ফ্যাট, ২০ শতাংশ স্বাস্থ্যকর প্রোটিন এবং ১০ শতাংশ স্বাস্থ্যকর কার্বোহাইড্রেট বা শর্করা রাখুন।
Daily 1x
২. প্রোটিনের স্বাস্থ্যকর উৎস হিসেবে প্রাথমিক ভাবে মাছ, ডিমের সাদা অংশ এবং বাদাম খাদ্য তালিকায় যুক্ত করুন।
Once
৩. আন-হেলদি ফ্যাট পরিহার করে হেলদি ফ্যাট গ্রহণ করুন। হেলদি ফ্যাটের জন্য মাছের তেল, ডিমের কুসুম, এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল, এক্সট্রা ভার্জিন কোকোনাট অয়েল, ঘানিতে ভাঙ্গানো কোল্ডপ্রেসড সরিষার তেল গ্রহণ করুন।
Once
৪. কার্বোহাইড্রেটের বা শর্করার হিসেবে প্রচুর পরিমানে শাক-সবজি গ্রহণ করুন।
Once
৫. শরীরে পটাসিয়ামের ভারসাম্য রক্ষার্থে ডাবের পানি পান করুন।
Once
৬. দেহের অ্যাসিডিক পরিবেশ ঠিক রাখার জন্যে অ্যাপেল সিডার ভিনেগার খাবার অভ্যাস করুন।
Once
৭. নিয়মিত শরীরচর্চা করার অভ্যাস করুন। সেমন - হাঁটা, দৌড়ানো, সাইক্লিং করা, হাই ইন্টেন্সিটি এক্সারসাইজ করা।
Once
৮. নিজেকে চাপমুক্ত রাখার চেষ্টা করুন এবং দৈনিক পরিমিত পরিমানে ঘুমানোর চেষ্টা করুন।
Once
৯. নিয়মিত মেডিটেশন বা মনঃসংযোগের অভ্যাস করুন।
Once
১০. ডায়েটের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে ফাস্টিং, অটোফেজি বা রোজা রাখা শুরু করুন।
Once
১১. প্রসেসড ফুড, তৈলাক্ত খাবার, অস্বাস্থ্যকর তেল গ্রহণ থেকে বিরত থাকুন।